১৯২৭ সালের ২ এপ্রিল হাংগেরীর বুদাপেস্টে জন্ম নেন ফ্রেংক।হাংগেরিতে জন্ম নিলেও, সে ছিল একজন জার্মান। জার্মানি সোয়াবিয়া থেকে তার পরিবার পুস্কাসের জন্মের পূর্বেই স্থানতরিত হয় হাংগেরীতে।১৯৪৩ সালে, কিসপেস্ট এসির হয়ে নিজের ইয়ুথ ক্যারিয়ার শুরু করেন তিনি, কিপপেস্ট এর তৎকালীন কোচ ছিলেন তারই বাবা। বাবার হাত ধরেই ফুটবলের হাতেখড়ি হয় গ্রেটেস্ট নাম্বার নাইন এর।
১৯৪৯ সালে কিসপেস্ট ক্লাবকে হাংগেরী তাদের সামরিক মন্ত্রণালয় এর ক্লাব বলে ঘোষণা দেয়,সাথে নাম চেঞ্জ করে বুদাপেস্ট হোননেড এ রূপ নেয়। ফলে সকল ফুটবলারকেই দেওয়া হয় আর্মি র্যাংক,ফলে পুস্কাস হয়ে উঠেন" দি গেলোপিং মেজর" পুস্কাস। বুদাপেস্ট এর ছয় বছরের ক্যারিয়ারে ৫ বারই লীগ জয় করেন পুস্কাস।এই ৫ সিজনের চার সিজনেই লীগের সরবোচ্চ গোলদাতার পুস্কাস।
তাছাড়া ১৯৪৮ সালে ৫০ গোল দিয়ে জিতে নেন ইউরোপিয়ান গোল্ডেন বুট।
১৯৫৬ সালে বুদাপেস্ট ইউরোপিয়ান কাপ/চ্যাম্পিয়নস লীগে কোয়ালিফাই করে।প্রবল শক্তিশালি বুদাপেস্ট প্রথম রাউন্ডেই হোচট খায় এটলেটিকো বিলবাও এর নিকট।তখন হাংগেরীতে চলছিল বিপ্লব,দেশ ততখন টালমাটাল আর পুস্কাস খেলতেন সামরিক বাহিনীর ক্লাবে। তাই পুস্কাসসহ অনেক প্লেয়ার সিদ্ধান্ত নেয় দেশত্যাগের।
ফিফা ও হাংগেরি ফুটবল এসোসিয়েশন তাই ক্ষিপ্ত হয়ে দুই বছরের জন্যে নিষিদ্ধ করেন তাদের।
এই সময়ে পুস্কাস খুঁজতে থাকেন নতুন ঠিকানা,কিছুদিন মাত্র খেলেন কাতালান ক্লাব এস্পানিওলে,ফিফা ব্যানের জন্যে তাও বাধাগ্রস্ত হয়।পুস্কাস ইতালিতে চলে যান কিন্তু কোন বড় ক্লাবই তার ব্যাপারে আগ্রহ দেখায়নি কারন সে ছিল বেটে এবং মোটা, উপরন্তু ফিফা ব্যান তো আছেই।
শেষমেশ ৩১ বছরে জয়েন করেন ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়ন রিয়াল মাদ্রিদে।
মাদ্রিদে স্টেফানো গেন্তোদের সামনে খেলে ভাংতে থাকেন সব রেকর্ড। রেকর্ডবুককে নিজের পায়ের ক্ষমতায় ধুলিস্মাত করেন বেটে মোটা ভদ্রলোক।রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে জয় করেন সব শিরোপা।তিনটা চ্যাম্পিয়নস লীগ,৫ টা লীগ, স্পেনিশ কাপ,কোপা দেলরে সবই।৮ সিজনের ক্যারিয়ারে ৬ সিজনেই করেন ২০+ গোল, জিতেন চারটা পিচিচি এওয়ার্ড!!
লীগে ১৮০ ম্যাচ খেলে করেন ১৫৬ গোল!
নিজের প্রথন চ্যাম্পিয়নস লীগ ফাইনাল ম্যাচটা মিস করেন ইঞ্জুরির কারনে,তাতে কি দলের সবাই তাকে সাধ দেন প্রথমবারের মতন ইউরোপ রাজার মুকুট এর।
পরের সিজনে ঠিকই ফাইনাল খেলেন ফ্রাংফুর্ট এর বিপক্ষে।
সেমিফাইনালে বার্সেলোনাকে একাই গুড়িয়ে দেন নিজের হ্যাট্রিকে,ফাইনালে ফ্রাংফুটকে ভরেন গুনে গুনে এক হালি একাই!!৬২ তে বেনফিকার সাথে ফাইনাল হারলেও পুস্কাস অই ফাইনালেও করেন হ্যাট্রিক, ২ ফাইনালে ৭ গোল,এমন কীর্তি আজ অব্দি কেউ দেখায়নি এই জগৎ এ, এক পুস্কাস ব্যতীত। ৬৬ তে সেমিতে ফিওনার্ডকে দুই লেগে উপহার দেন হ্যাট্রিকের সাথে ৫ গোল সাথে মাদ্রিদ চলে যায় ফাইনালে। যদিও ৬৬ র সেই ফাইনালটিও খেলা হয় নি পুস্কাসের।কিন্তু এবারও মাদ্রিদ তার গলায় পড়ায় তৃতীয়বারের ন্যায় ইউরোপের মুকুট,
চ্যাম্পিয়নস লীগে ৩৯ ম্যাচে করেন মোট ৩৫ গোল।
১৯৪৯ সালে কিসপেস্ট ক্লাবকে হাংগেরী তাদের সামরিক মন্ত্রণালয় এর ক্লাব বলে ঘোষণা দেয়,সাথে নাম চেঞ্জ করে বুদাপেস্ট হোননেড এ রূপ নেয়। ফলে সকল ফুটবলারকেই দেওয়া হয় আর্মি র্যাংক,ফলে পুস্কাস হয়ে উঠেন" দি গেলোপিং মেজর" পুস্কাস। বুদাপেস্ট এর ছয় বছরের ক্যারিয়ারে ৫ বারই লীগ জয় করেন পুস্কাস।এই ৫ সিজনের চার সিজনেই লীগের সরবোচ্চ গোলদাতার পুস্কাস।
তাছাড়া ১৯৪৮ সালে ৫০ গোল দিয়ে জিতে নেন ইউরোপিয়ান গোল্ডেন বুট।
১৯৫৬ সালে বুদাপেস্ট ইউরোপিয়ান কাপ/চ্যাম্পিয়নস লীগে কোয়ালিফাই করে।প্রবল শক্তিশালি বুদাপেস্ট প্রথম রাউন্ডেই হোচট খায় এটলেটিকো বিলবাও এর নিকট।তখন হাংগেরীতে চলছিল বিপ্লব,দেশ ততখন টালমাটাল আর পুস্কাস খেলতেন সামরিক বাহিনীর ক্লাবে। তাই পুস্কাসসহ অনেক প্লেয়ার সিদ্ধান্ত নেয় দেশত্যাগের।
ফিফা ও হাংগেরি ফুটবল এসোসিয়েশন তাই ক্ষিপ্ত হয়ে দুই বছরের জন্যে নিষিদ্ধ করেন তাদের।
এই সময়ে পুস্কাস খুঁজতে থাকেন নতুন ঠিকানা,কিছুদিন মাত্র খেলেন কাতালান ক্লাব এস্পানিওলে,ফিফা ব্যানের জন্যে তাও বাধাগ্রস্ত হয়।পুস্কাস ইতালিতে চলে যান কিন্তু কোন বড় ক্লাবই তার ব্যাপারে আগ্রহ দেখায়নি কারন সে ছিল বেটে এবং মোটা, উপরন্তু ফিফা ব্যান তো আছেই।
শেষমেশ ৩১ বছরে জয়েন করেন ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়ন রিয়াল মাদ্রিদে।
মাদ্রিদে স্টেফানো গেন্তোদের সামনে খেলে ভাংতে থাকেন সব রেকর্ড। রেকর্ডবুককে নিজের পায়ের ক্ষমতায় ধুলিস্মাত করেন বেটে মোটা ভদ্রলোক।রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে জয় করেন সব শিরোপা।তিনটা চ্যাম্পিয়নস লীগ,৫ টা লীগ, স্পেনিশ কাপ,কোপা দেলরে সবই।৮ সিজনের ক্যারিয়ারে ৬ সিজনেই করেন ২০+ গোল, জিতেন চারটা পিচিচি এওয়ার্ড!!
লীগে ১৮০ ম্যাচ খেলে করেন ১৫৬ গোল!
নিজের প্রথন চ্যাম্পিয়নস লীগ ফাইনাল ম্যাচটা মিস করেন ইঞ্জুরির কারনে,তাতে কি দলের সবাই তাকে সাধ দেন প্রথমবারের মতন ইউরোপ রাজার মুকুট এর।
পরের সিজনে ঠিকই ফাইনাল খেলেন ফ্রাংফুর্ট এর বিপক্ষে।
সেমিফাইনালে বার্সেলোনাকে একাই গুড়িয়ে দেন নিজের হ্যাট্রিকে,ফাইনালে ফ্রাংফুটকে ভরেন গুনে গুনে এক হালি একাই!!৬২ তে বেনফিকার সাথে ফাইনাল হারলেও পুস্কাস অই ফাইনালেও করেন হ্যাট্রিক, ২ ফাইনালে ৭ গোল,এমন কীর্তি আজ অব্দি কেউ দেখায়নি এই জগৎ এ, এক পুস্কাস ব্যতীত। ৬৬ তে সেমিতে ফিওনার্ডকে দুই লেগে উপহার দেন হ্যাট্রিকের সাথে ৫ গোল সাথে মাদ্রিদ চলে যায় ফাইনালে। যদিও ৬৬ র সেই ফাইনালটিও খেলা হয় নি পুস্কাসের।কিন্তু এবারও মাদ্রিদ তার গলায় পড়ায় তৃতীয়বারের ন্যায় ইউরোপের মুকুট,
চ্যাম্পিয়নস লীগে ৩৯ ম্যাচে করেন মোট ৩৫ গোল।
রিয়াল মাদ্রিদ ক্যারিয়ারে ২৬২ ম্যাচে করেন ২৪২ গোল!
ইন্টারন্যাশনাল ক্যারিয়ার:
জাতীয় দলের হয়ে পুস্কাস ছিলেন আরও দুর্দান্ত। মাইটি ম্যাগিয়ার্স টিমের মূল অস্ত্র ছিলেন পুস্কাস। হাংগেরি তথা ফুটবল বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী দল এই মাইটি ম্যাগার্স।১৯৫০-৫৬ এই ৬ বছরে ৫০ টি ম্যাচের ৪২ টি ম্যাচেই জয় লাভ করে দলটি,ড্র ৭ টি,হার ১ টি।কিন্তু হারটিই ছিল ১৯৫৪ এর ওয়াল্ডকাপ ফাইনাল ম্যাচ হার!!
পুস্কাস, ককসিস,ক্রিজবর এর এই দলটি ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে নিষ্ঠুরতম দল, এরা প্রতিপক্ষকে ছিন্নভিন্ন করে ফেলতেন গোলের ফায়ারে, এরাই টোটাল ফুটবলের স্রষ্টা। আর এদের মূল অস্ত্র ছিলেন ফ্রাংক পুস্কাস।
৪৭ এ পুস্কাস জাতীয় দলের হয়ে জয় করেন বাল্কান ট্রফি, ৫২ তে অলিম্পিক গোল্ড মেডেল,৫৩ তে ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়ন বা ইউরো।
অলিম্পিকে ৫ ম্যাচ খেলে করেন ৪ গোল। ফাইনালে ও সেমিতে তার একমাত্র গোলেই জয় পায় হাংগেরি।
১৯৫৪ সালে সুইজারল্যান্ড ওয়াল্ডকাপের হট ফেভারিট ছিল হাংগেরি, প্রতিপক্ষ ভাবতো কত কম ব্যবধানে তাদের বিপক্ষে হারা যায়।প্রথম ম্যাচেই কোরিয়াকে ৯-০ ব্যাবধানে পরাজিত করে মাইটি ম্যাগিয়ারস,দিতীয় ম্যাচে পশ্চিম জার্মানিকে হারায় ৮-৩ ব্যবধানে!! এই ২ ম্যাচে পুস্কাস গোল করেন ৩ টি। কিন্তু ভাগ্য সহায় হল না তার, ইঞ্জুরিতে ছিটকে যান তিনি।ফিরেন ফাইনালে,হাফফিট হয়েই মাঠে নামেন পুস্কাস!
প্রতিপক্ষ আবার পশ্চিম জার্মানি, যাদের কিনা গ্রুপ পর্বে গুনে গুনে ২ হালি ভরে ছিল পুস্কাস বাহিনী। ফাইনালে মাত্র ৬ মিনিটেই গোল করেন পুস্কাস,প্রথম হাফ শেষ হয় ২-২তে।
মাইটি ম্যাগার্সকে প্রথম ও শেষবারের মতন হারের সাধ ভোগ করতে হয় ম্যাচের ৮৪ মিনিটে!!ব্যর্থ হন পুস্কাস,প্রথম্বারের মতন ব্যর্থ টোটাল ফুটবল মাইটি ম্যাগার্স।শান্তনা হিসেবে পান টুর্নামেন্ট সেরা গোল্ডেন বল জিতেন পুস্কাস।
হাংগেরির হয়ে ৮৫ ম্যাচ খেলেন পুস্কাস, গোল করেন ৮৪ টি! যা কিনা আজও কেউ স্পর্শ করতে পারে নি। একমাত্র ক্রিস্টিয়ানোর সামনে সুযোগ আছে তাকে ধরার।
১৯৬২ তে স্পেনের নাগরিকত্ব পাওয়ার পর পুস্কাস ৪ টি ম্যাচ খেলেছিলেন লা রোজাদের হয়ে,যদিও গোলের দেখা পাননি।
জাতীয় দলের হয়ে পুস্কাস ছিলেন আরও দুর্দান্ত। মাইটি ম্যাগিয়ার্স টিমের মূল অস্ত্র ছিলেন পুস্কাস। হাংগেরি তথা ফুটবল বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী দল এই মাইটি ম্যাগার্স।১৯৫০-৫৬ এই ৬ বছরে ৫০ টি ম্যাচের ৪২ টি ম্যাচেই জয় লাভ করে দলটি,ড্র ৭ টি,হার ১ টি।কিন্তু হারটিই ছিল ১৯৫৪ এর ওয়াল্ডকাপ ফাইনাল ম্যাচ হার!!
পুস্কাস, ককসিস,ক্রিজবর এর এই দলটি ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে নিষ্ঠুরতম দল, এরা প্রতিপক্ষকে ছিন্নভিন্ন করে ফেলতেন গোলের ফায়ারে, এরাই টোটাল ফুটবলের স্রষ্টা। আর এদের মূল অস্ত্র ছিলেন ফ্রাংক পুস্কাস।
৪৭ এ পুস্কাস জাতীয় দলের হয়ে জয় করেন বাল্কান ট্রফি, ৫২ তে অলিম্পিক গোল্ড মেডেল,৫৩ তে ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়ন বা ইউরো।
অলিম্পিকে ৫ ম্যাচ খেলে করেন ৪ গোল। ফাইনালে ও সেমিতে তার একমাত্র গোলেই জয় পায় হাংগেরি।
১৯৫৪ সালে সুইজারল্যান্ড ওয়াল্ডকাপের হট ফেভারিট ছিল হাংগেরি, প্রতিপক্ষ ভাবতো কত কম ব্যবধানে তাদের বিপক্ষে হারা যায়।প্রথম ম্যাচেই কোরিয়াকে ৯-০ ব্যাবধানে পরাজিত করে মাইটি ম্যাগিয়ারস,দিতীয় ম্যাচে পশ্চিম জার্মানিকে হারায় ৮-৩ ব্যবধানে!! এই ২ ম্যাচে পুস্কাস গোল করেন ৩ টি। কিন্তু ভাগ্য সহায় হল না তার, ইঞ্জুরিতে ছিটকে যান তিনি।ফিরেন ফাইনালে,হাফফিট হয়েই মাঠে নামেন পুস্কাস!
প্রতিপক্ষ আবার পশ্চিম জার্মানি, যাদের কিনা গ্রুপ পর্বে গুনে গুনে ২ হালি ভরে ছিল পুস্কাস বাহিনী। ফাইনালে মাত্র ৬ মিনিটেই গোল করেন পুস্কাস,প্রথম হাফ শেষ হয় ২-২তে।
মাইটি ম্যাগার্সকে প্রথম ও শেষবারের মতন হারের সাধ ভোগ করতে হয় ম্যাচের ৮৪ মিনিটে!!ব্যর্থ হন পুস্কাস,প্রথম্বারের মতন ব্যর্থ টোটাল ফুটবল মাইটি ম্যাগার্স।শান্তনা হিসেবে পান টুর্নামেন্ট সেরা গোল্ডেন বল জিতেন পুস্কাস।
হাংগেরির হয়ে ৮৫ ম্যাচ খেলেন পুস্কাস, গোল করেন ৮৪ টি! যা কিনা আজও কেউ স্পর্শ করতে পারে নি। একমাত্র ক্রিস্টিয়ানোর সামনে সুযোগ আছে তাকে ধরার।
১৯৬২ তে স্পেনের নাগরিকত্ব পাওয়ার পর পুস্কাস ৪ টি ম্যাচ খেলেছিলেন লা রোজাদের হয়ে,যদিও গোলের দেখা পাননি।
সম্মাননা:
১৯৫৩ সালে তিনি নির্বাচিত হয়েছিলেন ওয়াল্ড সকার প্লেয়ার এবং বেস্ট ইউরোপিয়ান প্লেয়ার হিসেবে।
*Iffhs তাকে সর্বকালের ১০ জন সেরা হিসেবে নিরবাচিত করেছেন।
*২০০৩ সালে ইউয়েফা বিংশ শতাব্দির বেস্ট ইউরোপিয়ান ফুটবলার হিসেবে নির্বাচিত করেন।
*ফ্রেঞ্চ দৈনিক এলইকুইপ তাকে বিংশ শতাব্দীর সেরা ফুটবলার নির্বাচিত করেছেন
*ফিফা তার সম্মানে বর্্ষসেরা গোলটির নামকরণ করেন
*২০০৬ সালে তাকে গোল্ডেন বুট দেওয়া হয়
*Iffhs তাকে সর্বকালের ১০ জন সেরা হিসেবে নিরবাচিত করেছেন।
*২০০৩ সালে ইউয়েফা বিংশ শতাব্দির বেস্ট ইউরোপিয়ান ফুটবলার হিসেবে নির্বাচিত করেন।
*ফ্রেঞ্চ দৈনিক এলইকুইপ তাকে বিংশ শতাব্দীর সেরা ফুটবলার নির্বাচিত করেছেন
*ফিফা তার সম্মানে বর্্ষসেরা গোলটির নামকরণ করেন
*২০০৬ সালে তাকে গোল্ডেন বুট দেওয়া হয়
ফুটবল ক্যারিয়ারে ৬২০ ম্যাচ খেলে পুস্কাস করেছেন ৬১৬ টি গোল!! রেশিও ১ এর কাছাকাছি!!সত্যি এই স্ট্যাট যেইদিন চোখে পড়েছিল চোখ ছানাবড়া হয়ে গেছিল,কেন হবেই বা না! অনেক গ্রেট ফুটবলার আছেন যাদের ক্যারিয়ারের কোন এক অংশ নিয়ে আক্ষেপ থাকে,,বা হতাশা থাকে।কিন্তু পুসকাসের তা নেই তিনি যেখানে গিয়েছেন সেখানেই সমান ভাবেই সফল।করেছেন গোলের পর গোল!!স্পেন, হাংগেরি বা জাতীয় দল সব জায়গায় ছিলেন নিজের সেরা অবস্থায়।আক্ষেপ হয়তো তার একটা মাইটি ম্যাগারস এর হয়ে মাত্র একটি ম্যাচ হেরেছেন তাও ওয়াল্ডকাপ ফাইনালে!
পুস্কাসকে নিয়ে একটি মজার ঘটনা শুনাই
"আমি, ববি চার্লটন, ডেনিস ল ও ফ্রেংক অস্ট্রেলিয়ায় ইয়াং প্লেয়ারদের কোচিং করাতাম।ইয়াংস্টাররা ফ্রেংককে নিয়ে মজা করতো ও প্রপ্রা সম্মান দেখাতো না,কারন সে ছিল মোটা ও বৃদ্ধ। একদিন আমি ইয়াংস্টারদের বললাম বলতো ফ্রেংক ১০ টা ক্রসবার শুট এর কয়টা ক্রসবারে লাগাতে পারবে? তারা প্রত্যেকেই বল্লো ৫ এর নিচে ৪,৩,২ বা ১ টি মাত্র। আমি সবাইকে বললাম সে ১০ টি বলই ক্রসবারে লাগাবে।প্রত্যেকেই তখন হাসছিল কিন্তু পুস্কাস প্রথম নয় টি শুট ক্রসবারে লাগায়, শেষ শুটটি সে ফ্লিক করে হিল দিয়ে মারল এবং ক্রসবারে লাগালো"- কথাগুলো ফুটবল কিংবদন্তি জর্জ বেস্টের।
এইজন্যেই বলে-ক্লাস ইজ পার্মানেন্ট
"আমি, ববি চার্লটন, ডেনিস ল ও ফ্রেংক অস্ট্রেলিয়ায় ইয়াং প্লেয়ারদের কোচিং করাতাম।ইয়াংস্টাররা ফ্রেংককে নিয়ে মজা করতো ও প্রপ্রা সম্মান দেখাতো না,কারন সে ছিল মোটা ও বৃদ্ধ। একদিন আমি ইয়াংস্টারদের বললাম বলতো ফ্রেংক ১০ টা ক্রসবার শুট এর কয়টা ক্রসবারে লাগাতে পারবে? তারা প্রত্যেকেই বল্লো ৫ এর নিচে ৪,৩,২ বা ১ টি মাত্র। আমি সবাইকে বললাম সে ১০ টি বলই ক্রসবারে লাগাবে।প্রত্যেকেই তখন হাসছিল কিন্তু পুস্কাস প্রথম নয় টি শুট ক্রসবারে লাগায়, শেষ শুটটি সে ফ্লিক করে হিল দিয়ে মারল এবং ক্রসবারে লাগালো"- কথাগুলো ফুটবল কিংবদন্তি জর্জ বেস্টের।
এইজন্যেই বলে-ক্লাস ইজ পার্মানেন্ট
২০০৬ সালে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে ২৭ শে নভেম্বর মারা যান সর্বকালের সেরা নাম্বার নাইন ফ্রেংক পুস্কাস।
0 comments:
Post a Comment